বদহজম, পেট ফোলা এবং খাবারে অরুচি সমস্যায় জিরা খুবই উপকারি। পাইলস সমস্যায় মিছরির সাথে জিরা মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। নিয়মিত জিরা খেলে ওজন কমে। বেশি খাবার খাওয়ার পর জলজিরা খেলে হজম তাড়াতাড়ি হয়।
এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে, যা হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়িয়ে অ্যামিনিয়া রোধ করে। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। তলপেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব এসব থেকে মুক্তি পেতেও জলজিরা সহায়ক।
গর্ভবতীদের মর্নিং সিকনেস কাটাতে চিকিৎসকরা জলজিরা খাওয়ার পরামর্শ দেন। জলজিরায় ক্যালোরি থাকে না। ফলে এটি ওজন নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করে।
জলজিরার আমচূর্ণ শরীরের ভিটামিন C-এর অভাব পূরণ করে। ফলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। জলজিরা অম্বল বা অ্যাসিডিটি সমস্যার জন্য উপকারি। স্মৃতিশক্তি উন্নত করতেও জলজিরার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত জলজিরা পান করলে স্মৃতিশক্তি বাড়ে।
আমি জলজিরার দুরকম রেসিপি জানি, সে দুটোই লিখছি। সেই রেসিপি অনুসারে আপনিও দুই ভাবে জলজিরা বানাতে পারেন l চলুন দেখে নেইঃ এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে, যা হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়িয়ে অ্যামিনিয়া রোধ করে। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। তলপেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব এসব থেকে মুক্তি পেতেও জলজিরা সহায়ক।
গর্ভবতীদের মর্নিং সিকনেস কাটাতে চিকিৎসকরা জলজিরা খাওয়ার পরামর্শ দেন। জলজিরায় ক্যালোরি থাকে না। ফলে এটি ওজন নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করে।
জলজিরার আমচূর্ণ শরীরের ভিটামিন C-এর অভাব পূরণ করে। ফলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। জলজিরা অম্বল বা অ্যাসিডিটি সমস্যার জন্য উপকারি। স্মৃতিশক্তি উন্নত করতেও জলজিরার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত জলজিরা পান করলে স্মৃতিশক্তি বাড়ে।
জলজিরা : (প্রথম রেসিপি)
উপকরণ:
- ধনেপাতাকুচি সিকি কাপ
- পুদিনাপাতাকুচি সিকি কাপ
- জিরাগুঁড়া ২ চা-চামচ
- চিনি ৩ চা-চামচ
- আমচুর পাউডার ১ চা-চামচ (ড্রাই ম্যাঙ্গো পাউডার)
- পাকা তেঁতুল (বিচিছাড়া) ১ টুকরা
- বিটলবণ আধা চা-চামচ
- চাট মসলা আধা চা-চামচ
- লেবুর রস ১ চা-চামচ
- ঠান্ডা জল ৪ কাপ
- লবণ স্বাদমতো।
জলজিরা : দ্বিতীয় রেসিপি
উপকরণঃ
- জল- ১ লিটার
- জিরা- দেড় চা চামচ
একটি হাড়িতে জল ফুটিয়ে জিরা দিয়ে আরো ৮-১০ মিনিট ফুটিয়ে পানি পৌনে ১ লিটার হলে নামিয়ে ছেকে ঠাণ্ডা করতে হবে। এটি চাইলে কুসুম গরম বা বরফ শীতল দুইভাবেই খাওয়া যায়।
তবে সুস্বাদু করে মাঝেমধ্যে খেতে চাইলে আমি বলব প্রথমটাই ট্রাই করতেl আর স্বাস্থ্যের জন্য জলজিরার ভূমিকা কিন্তু অপরিসীম l তাই প্রতিদিন স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য খেতে চাইলে দ্বিতীয় রেসিপি ট্রাই করাই যথার্থ হবে বৈকি l
এখানে প্রকাশিত প্রতিটি লেখার স্বত্ত্ব ও দায় লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত। আমাদের সম্পাদনা পরিষদ প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে এখানে যেন নির্ভুল, মৌলিক এবং গ্রহণযোগ্য বিষয়াদি প্রকাশিত হয়। তারপরও সার্বিক চর্চার উন্নয়নে আপনাদের সহযোগীতা একান্ত কাম্য।
যদি কোনো নকল লেখা দেখে থাকেন অথবা কোনো বিষয় আপনার কাছে অগ্রহণযোগ্য মনে হয়ে থাকে, অনুগ্রহ করে আমাদের কাছে বিস্তারিত লিখুন।